তিনটে চারটে সাতটা আটটা হামি শাশ্বত কর “লেখার কথা মাথায় যদি জোটে তখন আমি লিখতে পারি হয়তো কঠিন লেখা নয়কো কঠিন মোটে যা তা লেখা মোটেই সহজ নয়তো” স্বয়ং রবীন্দ্রনাথের কথা! যাঁরা শিল্প সাহিত্য চর্চা করে থাকেন, তাঁরা হাড়ে হাড়ে জানেন এর সত্যতা। সহজ কথা সহজ করে দেখাতে পারাটা একটা দক্ষতা। শ্রম লব্ধ, চর্চা অর্জিত দক্ষতা। যদি ভাঁজ দিলে না তানে, তবে আর শিল্পী সত্তা কোথায় প্রকাশ পেল? যা হচ্ছে তা সরাসরি টকাস টকাস বলে দেব, তাতে আর আমার ক্যালমাটা কোথায়? আর এই ক্যালমা যে গুরু কী বিষম বস্তু, সে তো আধুনিক কবি থেকে মোটর সাইকেলের উঠতি স্টান্টম্যান- সকলেই জানেন! যাই হোক, নিজেও না ভাঁজ না ভেজে সোজা টপিকে আসি। কথা হচ্ছে, ‘হামি’ দেখে এলুম। তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়াঃ বস! নিজেকে দেখে এলুম। দেখার বেশ খানিক্ষণ পরে ভাবন এবং জাবর কাটন লব্ধ প্রতিক্রিয়াঃ নিজেদের দেখে এলুম। সহজ কথাকেই যে কেবল সহজ করে বলতে পেরেছেন এই ডিরেক্টর ড্যুও তা কিন্তু নয়, কঠিন কথা গুলোকেও বেশ সহজে বলে দিয়েছেন। বিন্দুমাত্র আঁতলামোর আশ্রয় ছাড়া। প্রসঙ্গত মনে পড়ছে, বছর দেড়েক আগে ‘একদিন’ কাগজের জন্যে একটা লেখা লিখেছিলাম
শাশ্বত করের লেখালেখির অ্যালবাম